প্রথম ডোজ টিকা (অ্যাস্ট্রাজেনেকা) নেওয়াদের টিকা কার্ড প্রদর্শনপূর্বক, প্রাপ্যতা সাপেক্ষে যে কোনো কেন্দ্র থেকেই অক্সফোর্ডের দ্বিতীয় ডোজ টিকা দিতে হবে এবং কিউআর কোড স্ক্যান করে উক্ত তথ্য হালনাগাদ করতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, এইচআই, এএইচআই, স্বাস্থ্য সহকারী এবং পরিবার কল্যাণ সহকারীরা বাড়ি পরিদর্শনের সময় দ্বিতীয় ডোজ টিকা থেকে বাদ পড়া ব্যক্তিদের টিকা দেয়ার কথা জানাবেন, দ্রুত টিকা নিতে উৎসাহিত করবেন।সরবরাহকৃত কোভিড-১৯ (অ্যাস্ট্রাজেনেকা) টিকা থেকে দ্বিতীয় ডোজের পাশাপাশি প্রথম ডোজ দিতে হবে। আগামী ৯ সেপ্টেম্বরের মধ্যে অবশ্যই অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রথম ডোজ দেয়া শেষ করতে হবে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সব পর্যায়ে, প্রতিদিন ভিএলএমআইএসের মাধ্যমে টিকা পাওয়া, টিকা দেওয়া এবং বর্তমান মজুদের তথ্য নিয়মিত ও সঠিকভাবে হালনাগাদ করতে হবে। জরুরি ভিত্তিতে এসব পদক্ষেপ বাস্তবায়নের ব্যবস্থা জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
জানা গেছে, নানা উৎস থেকে সংগ্রহ করা হচ্ছে টিকা। ইতোমধ্যে চীনের কাছ থেকে সাত কোটি টিকা ক্রয়ের চুক্তি হয়েছে; দেশে উৎপাদনের চুক্তিও হয়েছে। ভারতের কাছ থেকে কেনা বাকি টিকা আনার জোর প্রচেষ্টা চলছে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে কোভ্যাক্সের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফাইজারের ৬০ লাখ ডোজ টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে; দু-একদিনের মধ্যে এর ১০ লাখ ডোজ আসার সম্ভাবনা রয়েছে।এ ছাড়া চীন থেকে কেনা টিকার নিয়মিত চালান আসবে সেপ্টেম্বরে। জানা গেছে, গণটিকার দ্বিতীয় ডোজের কার্যক্রম শুরু হবে ৭ সেপ্টেম্বর। করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু ঠেকাতে দেশের ৮০ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ১৪ কোটি নাগরিককে বিনামূল্যে টিকা দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।