• শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৪:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বগুড়ায় হাইওয়ে হোটেলে মাদকের আখড়া, সাংবাদিকের ওপর হামলা     বগুড়ায় একই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ৬ বছর বয়সী একাধিক শিশুকে ধর্ষণ ও ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ রোজা রেখেও ক্ষুধা ও তৃষ্ণার অনুভূতি এড়াবেন যেভাবে চট্টগ্রাম বহুমুখী মানব কল্যাণ পেশাজীবী পরিষদ এর উদ্দোগে মাহে রমজান উপলক্ষ্যে অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী। প্রবাসীর স্ত্রীর ওপর ধর্ষণচেষ্টা: বিচারের দাবিতে পরিকোটে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রীর শপথ প্রশাসনের ঢিলেমিতে অপরাধীরা পার পেয়ে যাচ্ছে : রিজভী ছুটির দিনে রাজধানীতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা ঈদ উপলক্ষে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় মেরামত হচ্ছে ১৬০ কোচ

একুশ লাখের ঊর্ধ্বে সদস্য ও এগারো হাজার কর্মী নিয়ে বুরো বাংলাদেশ।

আব্দুআব্দুল হান্নান, চুনারুঘাট উপজেলা প্রতিনিধি। / ৪১৯ Time View
Update : রবিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

 জাকির হোসেন প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক”বুরো বাংলাদেশ।দেশের শীর্ষ স্থানীয় এনজিও ও এমএফ আই। দেশের ৬৪ জেলায় প্রায় ১১০০ শাখা রয়েছে এ উন্নয়ন সংগঠনের। এখানে কর্মরত কর্মীদের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ১১ হাজার। প্রতিষ্ঠানের সদস্য সংখ্যা প্রায় ২১ লাখের উপরে যাদের মধ্যে ৯৭% নারী। তিনি এনজিও ফেডারেশন অব বাংলাদেশ(এফএনবি) এর চেয়ারপার্সন।

বুরো বাংলাদেশ ক্ষুদ্র অর্থায়নের মাধ্যমে লাখ লাখ ক্ষুদ্র ও মাঝারি পর্যায়ের উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। যে সকল দরিদ্র ও হতদরিদ্র মানুষ অনাহারে অর্ধাহারে মানবেতর জীবন যাপন করতো দেশের এম এফ আই সমূহ শুরুতে তাদের ২/৫/১০ হাজার টাকা ক্ষুদ্রঋণ দিয়ে আত্মকর্মসংস্হানের ব্যবস্থা করে। ইতোমধ্যে তাদের এক বিশাল অংশ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা হিসেবে উঠে আসতে সক্ষম হয়েছেন। যারা শুরুতে মাত্র ৫ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে শুরু করেছিলেন তাদের অনেকেই এখন ৫/১০ লাখ টাকা নিয়ে বিভিন্ন ব্যাবসা ও ক্ষুদ্র আকারের শিল্প স্থাপন করেছেন। আত্মকর্মসংস্হান থেকে গ্রাম পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে কোটি কোটি কর্মসংস্থানের। যে নারী দুবেলা দুমুঠো অন্নের সংস্হান করতেই হিমশিম খেতো,সন্তানের ভবিষ্যত ছিল অনিশ্চিত তারা এখন ভাল জীবন যাপন করছে। অর্থাৎ এমএফআই খাত কর্মহীন কোটি কোটি সাহায্য প্রার্থী হাতকে কর্মীর হাতে পরিণত করেছে। দেশের স্থিতিশীল অর্থনৈতিক উন্নয়নের পেছনে এনজিও ও এম এফ আই দের ভূমিকা ও অবদান অনেক। শুধু ক্ষুদ্র অর্থায়নই নয়,উন্নয়ন সংগঠনগুলো শিক্ষা ,স্বাস্থ্য উন্নত স্যানিটেশন ,বিশুদ্ধ পানীয় ও নারীর ক্ষমতায়ন বৃদ্ধিতে ব্যপক অবদান রাখছে।জনসচেতনতা সৃষ্টি ও উন্নত জীবন ব্যবস্থার ক্ষেত্রেও এনজিওদের কার্যক্রম প্রশংসনীয়। উল্লেখ্য, ১৯৭২ সালে দেশে দরিদ্র ও হতদরিদ্রের হার ছিল ৮০%। বর্তমানে এই হার ২২% এ নেমে এসেছে। এক্ষেত্রে এনজিওরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। উন্নয়ন ব্যক্তিত্ব জাকির হোসেন অত্যন্ত আত্ম প্রত্যয়ী ও অধ্যবসায়ী এক মানবিক ব্যক্তিত্ব। মানব কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ জাকির হোসেন বুরো বাংলাদেশের মাধ্যমে দেশব্যাপী করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দরিদ্র কর্মহীন মানুষদের খাদ্য ও আর্থিক সহযোগিতার পাশাশাশি টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ৫ টি কার্ডিয়াক মনিটর প্রদান করেছেন। জাকির হোসেন প্রচুর জনকল্যান মূলক কাজ করলেও প্রচার বিমুখ।আল্লাহ উনাকে সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু দান করুন ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

ফেসবুকে আমরা