হবিগঞ্জ সদর উপজেলার মেইন গেইটের পাশে একমাত্র যাত্রী ছাউনীটি অযত্নে অবহেলায় এবং তদারকির অভাবে যত্রতত্র সরন্জাম রেখেছে কিছু ব্যবসায়ী এবং একজন জুতা সেলাই নিয়ে ব্যস্ত ফলে উপজেলা অফিসে আসা -যাওয়ার কর্মকর্তাসহ শিক্ষকরা এই যাত্রী ছাউনীটি ব্যবহার করতে পারতেছে না। কয়েকজন নিয়মিত যাত্রী জানান, অতিরিক্ত গরমের কারনে যাত্রী ছাউনিতে দাঁড়াতে হয় মাঝে মধ্যে বসতেও হয় কিন্তু কোন পরিবেশ না থাকায় রুদ্রের মধ্যে রাস্তায় দাড়িয়ে থাকতে হয়। ফলে মাঝে মধ্যে এক্সিটেন্ড হতে দেখা যায়। একটি স্কুলের সহকারী শিক্ষক জানান, প্রায় সময়ই উপজেলা অফিসে আসতে হয় এবং যাত্রী ছাউনীর পাশে ফটোকপি দোকান থাকায় এখানে এসে দাঁড়াতে হয় এবং সিএনজি, টমটম উঠতে গেলে এখানে এসে দাঁড়াতে হয়, কিন্তু যাত্রী ছাউনীর পরিবেশ নোংরা এবং বসার জায়গাগুলো দখল থাকায় যাত্রী ছাউনীর ভিতরে বসা ত দুরের কথা দাঁড়ানোর সুযোগ নেই।
হবিগঞ্জ যাত্রী কল্যান পরিষদের সদস্য সচিব শাহ জালাল উদ্দিন জুয়েল বলেন, যাত্রী ছাউনীগুলো যাদের তত্ত্ববধানে পরিচালিত হয় তাদের উচিত মাসে একবার ভিজিট করা এবং পরিস্কার পরিচ্ছন্নসহ দখলমুক্ত রাখা। তাহলে যাত্রীরা যাত্রী ছাউনীতে ব্যবহারে সুযোগভাবে। হবিগঞ্জ সদর উপজেলার সামনের যাত্রী ছাউনীটি যদি দখল হয়ে যায় অযত্নে অবহেলায় পড়ে থাকে, তাহলেত হবিগঞ্জ বানিয়াচুং রোড়ের যাত্রী ছাউনীটির অবস্হা আরো খারাপ হবে এটাই স্বাভাবিক। যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পাশের যাত্রী ছাউনীটিসহ হবিগঞ্জের যেসব যাত্রী ছাউনীগুলো অযত্নে অবহেলায় পড়ে আছে সবকটি যাত্রী ছাউনী যাত্রীদের ব্যবহারে উপযোগী হিসেবে গড়ে তুলা।
শাহ জালাল উদ্দিন জুয়েল
হবিগঞ্জ সদর