জানা গেছে, দেশটিতে এরই মধ্যে জ্বালানি ও খাদ্যের দাম অতিরিক্ত হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ কারণে নতুন করে মানবিক বিপর্যয়ের হুমকির মুখে দাঁড়িয়ে আছে দেশটি আফগানিস্তানের সরকারি ব্যয়ের ৭৫ শতাংশই আসতো যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন বিদেশি দাতাদের থেকে। তবে যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে দেশটি থেকে সেনা প্রত্যাহারের পাশাপাশি অর্থ সহায়তাও বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন।এ বিষয়ে জো বাইডেন জানান, আফগানিস্তানে মানবিক ত্রাণ দিতে তৈরি আছেন তারা। তবে অর্থনীতি সচল রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অর্থ ছাড় বা অন্যান্য পদক্ষেপগুলো নির্ভর করবে তালেবানের কাজ-কর্মের উপর।
সম্প্রতি ইউএনডিপি এক সতর্কবার্তায় জানিয়েছিল, আফগানিস্তানের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান না হলে জনসংখ্যার প্রায় ৯৭ শতাংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যেতে পারে। আফগানিস্তানের প্রকৃত মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) সংকোচনের ফলে দারিদ্র্যের হার ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।