• বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০৩:৫৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
গাজার রোগীদের চিকিৎসা দিতে আহ্বান ডব্লিউএইচও’র ইলেকট্রিক গাড়ির বাজারে অযৌক্তিক প্রতিযোগিতা ঠেকাতে কড়া পদক্ষেপ নিচ্ছে চীন মুনাফা কমলেও ঘুরে দাঁড়িয়েছে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স পুলিশের শতাধিক সাব-ইন্সপেক্টরকে পদোন্নতি গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং গোপালগঞ্জের সহিংস ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার দেশেরসাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা কর্মসূচিকে ঘিরে ব্যাপক সংঘর্ষ, সারাদেশে নিহত ৩১ , ১৮ জুলাই : ‘কমপ্লিট শাটডাউন’  কিশোরগঞ্জের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন তথ্য নিশ্চিত করেছেন। রেল যোগাযোগের উন্নয়নে দরকার দীর্ঘমেয়াদি ও সমন্বিত মহাপরিকল্পনা: ড. শেখ মইনউদ্দিন

আসছে কভিডের ট্যাবলেট

অনলাইন ডেক্স / ৫৯৯ Time View
Update : রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

আর কয়েক মাসের অপেক্ষা। কভিডের চিকিৎসায় শিগগিরই বাজারে আসতে চলেছে ওষুধ। অন্যান্য ভাইরাল জ্বরের ক্ষেত্রে সাধারণত যে ধরনের ওষুধ খায় মানুষ, সে রকমই কভিডের জন্যও ওষুধ পাওয়া যাবে—এমনটাই দাবি করছেন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা।

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসের একটি বিভাগের পরিচালক কার্ল ডাইফেনবাক বলছেন, কভিড চিকিৎসার ওষুধের তালিকায় শীর্ষে আছে মের্ক ও রিজব্যাক বায়োথেরাপিউটিকসের মোলনুপিরাভির। ওই ওষুধ নিয়ে এরই মধ্যে জোরকদমে গবেষণা চলছে। টিকা প্রস্তুতকারী কম্পানি ফাইজারও এ রকম একটি ওষুধ নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে। আলোচনায় আছে রসে ও অ্যাটিয়া ফার্মাসিউটিক্যালসের একটি ট্যাবলেটও।

বিশেষজ্ঞরা দাবি করছেন, পরীক্ষার স্তর পেরোলে এবং ছাড়পত্র মিললেই বাজারে চলে আসবে মোলনুপিরাভির। শরীরে কভিড ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই এ ধরনের ওষুধ খাওয়া শুরু করে দেওয়া যেতে পারে। এতে উপসর্গ বড় আকার নিতে পারে না। উত্তর ক্যারোলাইনার চ্যাপেল হিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজিস্ট টিমোথি সিয়াহান বলেন, ‘শুধু নিজেকে সুস্থ করে তোলাই নয়, অন্যের শরীরে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রুখতেও কার্যকর হয়ে উঠতে পারে এই ওষুধ।’ রেমডেসিভিরের প্রাক-ক্লিনিক্যাল গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন সিয়াহান।

তিনি জানান, ইঁদুরের শরীরে মোলনুপিরাভির প্রয়োগ করে দেখা গেছে, সার্স-কভ-২ প্রজাতি রুখে দিচ্ছে ওই ওষুধ। পরে ওই পদ্ধতিতেই ট্যাবলেট তৈরি করা শুরু করেছে মের্ক ও রিজব্যাক। ২০২ জন ব্যক্তির ওপর ওই ওষুধ প্রয়োগ করে দেখা গেছে, শরীরে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া অনেকটাই কমে যাচ্ছে সেটি প্রয়োগের পর। আর কয়েক দিনের মধ্যেই ওই ওষুধের তৃতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে।

সেপ্টেম্বরের শুরুতেই ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের শেষ পর্যায়ের গবেষণা শুরু করেছে ফাইজার। দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রতিবেদন শিগগিরই হাতে আসবে বলে জানিয়েছে ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা অ্যাটিয়া। সূত্র : আনন্দবাজার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

ফেসবুকে আমরা