এক বিবৃতিতে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নতুন এই সিদ্ধান্তের কারণে মানুষ আরও সহজেই অধিক সংখ্যক গন্তব্যে ভ্রমণ করতে পারবে।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রুজ বলেন, এই পরিবর্তনগুলো ভ্রমণকে আরও সহজ করে তুলবে। ব্যবসায় হবে অগ্রগতি। তাছাড়া পরিবার, প্রিয়জন ও বন্ধুদের সঙ্গে সহজেই দেখা করা সম্ভব হবে। আমরা মানুষকে নিরাপদ রাখার পাশাপাশি সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করছি। কারণ এটিই আমাদের অগ্রাধিকার।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, যেসব দেশ এখনো যুক্তরাজ্যের লাল তালিকায় আছে, সেখানে ব্রিটিশদের অত্যাবশ্যক প্রয়োজন ছাড়া ভ্রমণে না যেতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ওইসব দেশে ব্রিটিশদের জন্য ঝুঁকি খুব বেশি।নতুন ঘোষণায় যেসব দেশের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে সেগুলো হলো- বাংলাদেশ, টোকেলাউ ও নিউ, জিবুতি, বিষুবীয় গিনি, ফিজি, গাম্বিয়া, গায়েনা, কাজাখস্তান, কিরিবতী, কসোভো, লাইবেরিয়া, মাদাগাস্কার, মালয়েশিয়া, আলজেরিয়া, সাউ তোমি ও প্রিন্সিপে, সেনেগাল, সলোমন আইল্যান্ডস, টোগো, টোঙ্গা, আর্মেনিয়া, বেলারুশ, বেনিন, কমোরোস, মার্শাল আইল্যান্ডস, মাইক্রোনেশিয়া, নাউরু, টুভালু, ভানুয়াতু, কঙ্গো, আমেরিকা সামোয়া, ফ্রেঞ্চ পলিনেশিয়া ও ঘানা।