ইউরোপে কঠিন লড়াই
ইউরোপ থেকে মোট ১৩ দল বিশ্বকাপে খেলবে। এরই মধ্যে ১০ দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। বাকি তিন দল যাবে প্লে-অফ থেকে। আর প্লে-অফে ইতালির সামনে পড়তে পারে পর্তুগাল। তাতে বাদ পড়তে পারে এ দুই দলের একটি। প্লে-অফে বাছাইয়ের রানার্সআপ ১০ দলের সঙ্গে নেশন্স লিগের দুই দল মিলে মোট ১২ দল লড়বে। সেখান থেকে তিন দল যাবে মূল পর্বে। বাছাইয়ে থাকা ছয় দলের মধ্যে রয়েছে ইতালি, পর্তুগাল, স্কটল্যান্ড, রাশিয়া, সুইডেন ও ওয়েলস।
এশিয়ায় পাঁচের পথে ইরান
এশিয়া থেকে মোট পাঁচ দল যাবে বিশ্বকাপের মূল পর্বে। যেখানে আয়োজক হিসেবে কাতার সবার আগে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করেছে। বাকি চারটি স্লট খালি আছে। যেখানে এগিয়ে ইরান। চারটি স্লটের মধ্যে তিনটি পূরণ হবে সরাসরি বাছাইয়ে। বাকি একটি প্লে-অফ থেকে।
আফ্রিকায় চোখ সালাহদের দিকে
এই অঞ্চল থেকে যাবে মোট পাঁচটি দল। ১০ দল প্লে-অফ পরীক্ষায় দেবে হোম অ্যাওয়ে ভিত্তিতে। যেখানে সবার নজর লিভারপুলের তারকা মোহাম্মদ সালাহর মিশরের দিকে।
কনকাকাফে কানাডার চমক
কনকা কাফ থেকে যাবে তিনটি দল। যেখানে সবাইকে চমকে দিয়ে এরই মধ্যে অনেকটা এগিয়ে কানাডা। ১৬ পয়েন্ট জোগাড় করেছে তারা। তাদের পরে আছে যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো।
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার পথে ইকুয়েডর
লাতিন অঞ্চল থেকে এরই মধ্যে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা সরাসরি বিশ্বকাপের মূল পর্বে পৌঁছে গেছে। আরও দুই দল সরাসরি যাবে। যেখানে প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেছে ইকুয়েডর। বাকি দুই দলের একটি যাবে সরাসরি, এক দল প্লে-অফ দিয়ে।
ওশেনিয়া থেকে সবার শেষে
আগামী বছরের মার্চে তারা বিশ্বকাপের মূল পর্বে যাওয়ার জন্য লড়বে। যেখানে নিউজিল্যান্ডের সম্ভাবনা রয়েছে। মোট ১১ ম্যাচ থেকে দ্বিতীয় রাউন্ডে যাবে চারটি। সেখান থেকে হোম অ্যাওয়ে ভিত্তিতে সেমিফাইনাল ও ফাইনাল। এরপর জয়ী দল যাবে বিশ্বকাপের মূল পর্বে।