গুরুতর আহত তিনজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক। গুরুতর আহতরা হলেন, সেকান্দর আলীর ছেলে মস্তু মিয়া (৪৫), ছেনু মিয়ার ছেলে ছালমান মিয়া (২৬), ও ইমরান মিয়া (২৫) কে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনার খবর পাওয়ার পর বাজিতপুর থানার ওসি মাজহারুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে কুলিয়ারচর, কটিয়াদী ও কিশোরগঞ্জ থেকে একদল দাঙ্গা পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন। এই ঘটনাটি ঘটে কৈলাগ ইউনিয়নের পূর্ব কৈলাগ ও রাহেলা গ্রামের মাঝামাঝি স্থানে দুই দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, পূর্ব কৈলাগ গ্রামের সাবেক মেম্বার আলমগীর হোসেন ও রাহেলা গ্রামের রঙ্গু মিয়া গংদের মাঝে পূর্বের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত বৃহস্পতিবার রাতে ও শুক্রবার সকালে দুই বার এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় দুই গ্রামের মধ্যে অন্তত অর্ধ শত বাড়ী ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে বলে এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে। পুলিশ এখনো ও পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। বাজিতপুর থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম ঘটনা সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এখন এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে ও আইনশৃঙ্খলা শান্তি রয়েছে বলে উল্লেখ করেন।