তিনি বলেন, আফ্রিকা ও ইউরোপের যে সমস্ত দেশে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে সে সমস্ত দেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দিয়েছি।
করোনার নতুন ধরনটি প্রথম শনাক্ত হয় গত বৃহস্পতিবার দক্ষিণ আফ্রিকায়। দেশটি ছাড়াও বসতোয়ানা, ইসরায়েল, হংকং ও বেলজিয়ামে ধরনটিতে সংক্রমিত রোগীর সন্ধান মিলেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। শুক্রবারেই এক জরুরি বৈঠক শেষে নতুন ধরনটিকে ‘উদ্বেগজনক’ বলে আখ্যায়িত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
করোনার নতুন ধরন শনাক্তের পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ নতুন করে ভ্রমণের ওপর কড়াকড়ি আরোপ করেছে। কোয়ারেন্টিন জোরদারের পাশাপাশি দক্ষিণ আফ্রিকা ও আশপাশের দেশগুলো থেকে ফ্লাইট নিষিদ্ধ করেছে যুক্তরাজ্য, ইতালি, সিঙ্গাপুর ও জাপান। এছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকাসহ ওই অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে ফ্লাইট চলাচল বন্ধের প্রস্তাব করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
এছাড়া বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, জার্মানির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দক্ষিণ আফ্রিকাকে ‘রূপান্তরিত ভাইরাসের এলাকা’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপের ব্যাপারে দেশগুলোকে সতর্ক করেছে।