রিজভী আহমেদ বলেন, সারা পৃথিবীতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিকৃষ্ট দৃষ্টান্ত হচ্ছে বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকার। আজকে দেশনেত্রী খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। আজকে শুধু বিএনপি নয় বিভিন্ন অধিকার গ্রুপ, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল অনুরোধ করেছে, তারা সরকারের মন্ত্রীদের সাথে দেখা করেছে। তিনি বলেন, কিন্তু সবকিছুকে অগ্রাহ্য করে পরশুদিন দেওয়া প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য যদি শোনেন, মনে হবে আমরা একটি জমিদারের অধীনে বসাবস করছি। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনে মনে হয়েছে তিনি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কেউ নন, তিনি বাংলাদেশের জমিদার। কার চিকিৎসা করার অধিকার আছে, না আছে- সেটা শেখ হাসিনার ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে। জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেইনের সভাপতিত্বে ও প্রচার সম্পাদক মনজরুল ইসলাম মনজুর পরিচালনায় মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন শ্রমিক দলের সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদ, মেহেদী আলী খান, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আবুল খায়ের খাজা, যুগ্ম সম্পাদক মোস্তাফিজুল করিম মজুমদার, সহসাধারণ সম্পাদক মিয়া মিজানুর রহমান, শ্রমিক দলের অর্থ সম্পাদক মফিজুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন, সহপ্রচার সম্পাদক মফিজুল ইসলাম মোহন, শ্রমিক দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি কাজী আমির খসরু, সাধারণ সম্পাদক সুমন ভূইয়া, শ্রমিক দল ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি জুলফিকার মতিন প্রমুখ।