সম্প্রতি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইশা বলেন, “২০০০ সালের মাঝামাঝি সময়ে এক জন প্রযোজক বললেন তার ছবিতে অভিনয় করতে হলে নায়কের ‘গুড বুক’-এ থাকতে হবে। আমি তখন বুঝতে পারিনি তিনি কী বোঝাতে চাইছেন। পরে সেই নায়কের সঙ্গে কথা হয়। তিনি জানান, তাঁর সঙ্গে একা দেখা করতে হবে। পরে সেই ছবি থেকে বাদ দেওয়া হয় আমাকে। ” সুরজ বরজাত্য’র ‘এক বিবাহ…অ্যায়সা ভি’র দৃশ্যে ইশার সঙ্গে সনু সুদ। এটি অভিনেত্রীর ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা ছবি। যদিও সেই অভিনেতা ও প্রযোজকের নাম প্রকাশ করেননি ইশা। ইশা কি একান্তে দেখা করেছিলেন সেই অভিনেতার সঙ্গে? জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি এখানে কাজ করতে এসেছি। কাউকে পছন্দ হলে তবেই আমি তাঁর সঙ্গে কথা বলি। কেউ আমার সঙ্গে চালাকি করতে চাইলে আমি তার মধ্যে থাকি না। ’ ইশার ক্যারিয়ারে কাস্টিং কাউচের প্রভাব পড়েছিল বলেই বেশিদূর এগোতে পারেননি, এমনটাই দাবি করেছেন অভিনেত্রী। ক্যারিয়ারে কাস্টিং কাউচের প্রভাব পড়েছিল বলেই বেশিদূর এগোতে পারেননি ইশা, এমনটাই দাবি করেছেন অভিনেত্রী। ১৯৯৮ সালে ‘এক থা দিল এক থি ধড়কন’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয় ইশার। তার পর একে একে ‘ফিজা’, ‘কম্পানি’, ‘ডরনা মানা হ্যায়’, ‘কৃষ্ণা কটেজ’, ‘কেয়া কুল হ্যায় হাম’, ‘৩৬ চায়না টাউন’, ‘ডরনা জরুরি হ্যায়’সহ বেশ কিছু হিন্দি ছবিতে অভিনয় করেছেন। এখন অবশ্য মারাঠি, কন্নড় ও তেলুগু ছবিতে অভিনয় করছেন ইশা। দেখা গেছে ওয়েব সিরিজ ‘ফিক্সার’-এও।