বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান। তবে আমন্ত্রণ পেলেও বৈঠকে অংশ নেয়নি জোটের শরিক বাংলাদেশ জাসদ। ১৪ দলীয় জোট বর্তমানে কার্যকর নয় দাবি করে জাসদের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, প্রধানমন্ত্রী ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের ডেকেছেন শুনেছি। আমাকেও ফোন করা হয়েছিল। আমরা তো ১৪ দল কন্টিনিউ করার পক্ষে না। এটা এখন অতীত। জোটে বাকি যারা আছেন, তারা হয়তো কৌশলে কিংবা নগ্নভাবে চাটুকারিতে আছেন। আমরা যাচ্ছি না। তিনি বলেন, ১৪ দলীয় জোট এখন অতীত। বর্তমানে এটার কোন ফাংশন নেই। দিবস উদযাপন করা তো ফাংশন না। যে কারণে এই জোট করা হয়েছে, সেটা এখন বাস্তবায়ন হয় না। সরকারে থেকে কে কীভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করবে সেটাই চলছে। জোটের এক নেতা বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গণভবনে সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর দীর্ঘদিন কোনো বৈঠক নেই। নির্বাচনের পরে আওয়ামী লীগ আমাদের তেমন গুরুত্ব দিচ্ছে না। দিবস ভিত্তিক কর্মসূচিতে আমাদের কর্মকাণ্ড সীমাবদ্ধ। এতে ঐক্যে চিড় ধরতে পারে। ঐক্য মজবুত করতে জোটের নেত্রীর সঙ্গে আমাদের বৈঠক গুরুত্বপূর্ণ।