• বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর বিদেশে ৮ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বগুড়ায় এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানিতে নিয়োগ বানিজ্যের আভাস চট্টগ্রামের প্রথম শহীদ চকরিয়া-পেকুয়ার সন্তান, আমার সন্তান: সালাহউদ্দীন আহমদ : ১৫ বছর ক্ষমতায় আওয়ামী লীগের মতো করলে একই দশা আমাদেরও হবে: ফখরুল বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে দুর্বল রাখার চেষ্টা করেছে ভারত ইচ্ছাকৃতভাবে ! ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৬৫ ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায়  এককালীন ভাতা প্রদানের সিদ্ধান্ত গণঅভ্যুত্থানে শহিদ পরিবার ও আহতদের প্রথম একনেক সভায় ৪ প্রকল্প অনুমোদন অন্তর্বর্তী সরকারের  জানালেন আইন উপদেষ্টা, সেনাবাহিনীকে কেন ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া হল যে কারণে জামায়াতের দিকে তাকিয়ে সবাই, কাশ্মীরের নির্বাচন

বিদ্যুৎ গেলেই থাকেনা নেটওয়ার্ক, গ্রাহক ভোগান্তি চরমে

অনলাইন ডেস্ক / ৭২ Time View
Update : বুধবার, ২৯ মে, ২০২৪

অপর্যাপ্ত ও মানহীন বিটিএস দিয়ে চলছে দেশের টেলিযোগাযোগ সেবা দেশের টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবায় গ্রাহকের চাহিদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেলেও মানহীন সেবা গ্রাহক ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। আর এর জন্য দায়ী অপর্যাপ্ত টাওয়ার, মানহীন মাইক্রোওয়েভ, মানহীন ব্যাটারি, ওভার হেড ফাইবার, জেনারেটর না থাকা বলে মনে করেন গ্রাহক অধিকার নিয়ে সোচ্চার সংগঠন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।

গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশে সক্রিয় সিমধারী গ্রাহকের সংখ্যা প্রায় ১৯ কোটি ২৬ লাখ অথচ এর বিপরীতে যেখানে টাওয়ার থাকার কথা প্রায় লক্ষাধিক সেখানে আছে মাত্র ৪৫ হাজার ২৩১ টি। এরমধ্যে রবি আজ এটা লিমিটেডের ২২৯৬, গ্রামীণফোনের ১২ হাজার ৫২৬, বাংলালিংক ৪০০৬, টেলিটক ৬২১ এবং এবি হাইটেক কনসোর্টিয়াম লিমিটেড এর ৮৬০, ইউ ডট কো লিমিটেডের ১৬ হাজার ৬৮৩, সামিট ৪৩৮৮, ও কীর্তনখোলা ৬২১ এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিটিসিএল এর ৫১৪ টি।

তার মতে, আবার ২০১৮ সালে বিটিআরসি বেসরকারি চারটি টাওয়ারকো কোম্পানির লাইসেন্স প্রদান করে যে নীতিমালা তৈরি করেছে সেখানে বলা আছে মোবাইল অপারেটর নতুন করে আর টাওয়ার তৈরি করতে পারবে না। অর্থাৎ টাওয়ারকো কোম্পানি থেকে তাদের অর্থের বিনিময়ে সার্ভিস নিতে হবে। এই টাওয়ার কোম্পানিগুলি মূলত মোবাইল অপারেটর থেকে টাওয়ার গুলি কিনেছে। এই টাওয়ার গুলির মাইক্রোওয়েভ মানসম্মত নয় সে সাথে ব্যাটারি গুলি মানহীন হয়ে পড়েছে না হলে বিদ্যুৎ চলে যাওয়া সাথে সাথে যেখানে ৬ ঘন্টা পাওয়ার ব্যাক দেয়ার কথা সেখানে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নেটওয়ার্ক অচল হবার কারণ কি?

তিনি বলেন, টেলিযোগ মন্ত্রণালয় ও পিটিআরসির কাছে আমাদের অনুরোধ গুলির মাইক্রোওয়েভের মান এবং ব্যাটারি ধরন পর্যবেক্ষণ করা। সেই সাথে দেশের ফাইবার অপটিক্যাল এখনো ৬৫% ওভারহেড থাকায় ঝড়-বৃষ্টি এলেই কেটে যাচ্ছে ফাইবার ফলে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে নেট ওয়ার্ক। বিষয়গুলি দ্রুত সমাধান করার জন্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এবং সংশ্লিষ্ট মহল উদ্যোগ না নিলে ভবিষ্যতে নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে আরও বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে বলে আমরা মনে করি।

 

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

ফেসবুকে আমরা