দর্শনের বিষয়বস্তু অত্যন্ত ব্যাপক। যদি আমরা দর্শনের বিষয় বস্তুকে চার ভাগে ভাগ করি। তাহলে কি দাঁড়ায়? তা বুঝার চেষ্টা করি। চিন্তা করি ১। জ্ঞান বিদ্যা ২। তরু বিলা ৩। রূপ বিদ্যা ৪। আদর্শ বিদ্যা। জগৎ ও জীবন সম্পর্কে যদি চিন্তা করি তাহলে জান বিদ্যা, জনের উৎপত্তি, স্বরূপ, বৈধতা সীমা ও সম্ভাবনা সম্পর্কে আলোচনা করবে বিশ্বজগৎকে চেনা বোঝা ধারণা করা হায়। তত্ত্ববিদ্যা দিয়ে পরম সত্ত্বা সম্পর্কে আলেচনা করে আধ্যাত্মিক, পরণৌকিক, সৃষ্টিকর্তা ও তার অস্তিত্ব আগ্রধর্মীয় মতবাদ সম্বন্ধে তার সৃষ্টি মাঝে চেতনা জান্নাত করে ভাবাবেগ বা ভাবান্তর বিষয় আলাপচারিতায় নিশ্চিত হওয়া এবং জগতের রূপ সৌন্দর্য ও জড়বস্তু মন রূপের প্রকাশ করার মাধ্যমে সৃষ্টি জগতের মূল্য নির্ধারণ করা। সুন্দর সত্য ও কল্যাণের আদর্শ দিয়ে মানবতাবাদের সে সাথে মহান সৃষ্টিকর্তার সাথে সম্পর্ক সৃষ্টি করে বিশাল রহস্য ঘেরা বিচিত্র বিশ্ব জগতের দিকে মানুষ তাকিয়ে অবাক হচ্ছে। সেজন্য মানুষের চিন্তা চেতনার শেষ নেই। জগতের রহস্য উদঘাটন করতে যুগে যুগে মানুষ চেষ্টা করছে। কখনো কখনো মানুষ নিজের জীবনের দিকে তাকিয়ে হতবাক হয়েছে। তাই জীবন ও আত্মা সম্পর্কে জানার ইচ্ছা প্রকাশ করে জীবনের উৎস, তাৎপর্য স্বরূপ পরিণতির ব্যাখ্যা তৈরি করছে মানুষ। আমি মানুষ হয়ে সুন্দরভাবে জীবন যাপনে তৎপর। সকল সমস্যার সমাধান যেমন মানুষ চায় আবার সকল সমস্যার সমাধান মানুষ পায় না। ভাবনা থেকে যে তথ্য আসে। পৃথিবীতে কেন আমরা এসেছি, মৃত্যুর পর কোথায় যাব। সুখ দুঃখ কেন আসে। একজন হোমিও প্যাথিক চিকিৎসক এসব অন্তহীন জিজ্ঞাসার মাঝে রোগীর আরণ্য খোঁজে তাও আবার একটি ওষুধ সুদ্ধ মাত্রায়। মানবতাবাদকে ভালবাসার অনুশীলনের মাধ্যমে একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক হতে পারে একজন দার্শনিক।