প্রতিদিন প্রায় ৩০ মিনিট বিলম্ব; যাত্রীদের ভোগান্তি চরমে, সমাধানে এলাকাবাসীর ঐক্যবদ্ধ দাবি ঢাকা–কিশোরগঞ্জ রেলপথে যাত্রীসেবা ব্যাহত হচ্ছে ভৈরব রেলওয়ে জংশনে ইঞ্জিন পরিবর্তনের কারণে। প্রতিটি ট্রেনকে এখানে প্রায় ৩০ মিনিট পর্যন্ত থেমে থাকতে হয়, ফলে যাত্রীদের সময় নষ্ট, যান্ত্রিক ঝামেলা ও স্টেশনে অতিরিক্ত চাপ দেখা দেয়। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য ভৈরববাসী ও যাত্রী সাধারণ অবিলম্বে একটি রেলওয়ে বাইপাস নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ভৈরবে ইঞ্জিন বদলানো ছাড়া ট্রেনগুলো চলাচল করতে পারে না। এতে ঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহসহ উল্লেখযোগ্য রুটের ট্রেন চলাচলে বিলম্ব হচ্ছে। যাত্রীদের অভিযোগ, “প্রতিদিন অকারণে আধঘণ্টা সময় নষ্ট হয়। একটি বাইপাস লাইন থাকলে সরাসরি ট্রেন চলাচল সম্ভব হতো।”
স্থানীয় নাগরিক সমাজ ও বিভিন্ন সংগঠনের দাবি, ভৈরব দেশের অন্যতম ব্যস্ততম রেল জংশন হওয়া সত্ত্বেও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন হয়নি। তারা আরো বলেন, “রেলওয়ে বাইপাস তৈরির উদ্যোগ না নিলে ভবিষ্যতে যাত্রীসেবা আরও ধীরগতির ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়বে।”
বক্স রিপোর্ট (Highlight Box):
কেন দরকার রেলওয়ে বাইপাস?
ইঞ্জিন বদলাতে ২৫–৩০ মিনিট সময় অপচয়
ট্রেন সময়সূচি বিঘ্নিত হয় নিয়মিত
যাত্রীদের বিরক্তি ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধি
বাইপাস হলে সরাসরি ট্রেন চলাচল সম্ভব
মতামত (Quote Section):
“রেলওয়ে বাইপাস ছাড়া এই সমস্যা দূর সম্ভব নয়। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দাবি জানাতে হবে।”
— স্থানীয় বাসিন্দা ও যাত্রীদের মতামত
সমাধানের দাবি (Call to Action):
জনপ্রতিনিধি, রেল মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি এলাকাবাসীর আহ্বান—
“ভৈরবে রেলওয়ে বাইপাস এখনই বাস্তবায়ন করুন।”